মঙ্গলবার, ১৭ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
জাতীয় স্কাউট প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ মূল্যায়ন ক্যাম্পের উদ্বোধন
হরিপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
কাজিপুর নাটুয়ারপাড়া চরে প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময় সভা ও প্রকল্পের  কার্যক্রম পরিদর্শন
আজ ১৬ জুন,সেই কালো রাত বিএনপি নেতা রাশেদুল হাসান রঞ্জনের
বেলকুচিতে স্বামীকে ফোন করে ডেকে নিয়ে ভাই ও তার সন্ত্রাসী বন্ধুদের দিয়ে বেধরক মারপিটের অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
ভোটের দুই মাস আগে তফশিল ঘোষণা হবে : সিইসি
এনায়েতপুরে থানা যুবদলের ৩ নেতাকে শোকজ
কালিয়া হরিপুরে মরহুম মির্জা আব্দুল জব্বার বাবু স্মৃতি ফুটবল প্রীতি ম্যাচ অনুষ্ঠিত
সিরাজগঞ্জ কল্যাণীতে মাঠে ফুটবল খেলছিল ছেলে,ডাকতে গিয়ে বজ্রপাতে বাবার মৃত্যু ! 
৫ই আগস্ট না ঘটলে নিজ ভুমিতে কথা বলতে পারতাম না- উল্লাপাড়া চর নেওয়ারগাছা ক্লাবের শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ্যাড. সিমকী ইমাম

অর্থ পাচার মামলায় তারেক রহমানের সাজা স্থগিত

ঢাকা : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৭ বছরের সাজা স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। একই মামলায় ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সাত বছরের সাজাও স্থগিত করা হয়েছে।

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ আজ এ আদেশ দেন।

তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল সাংবাদিকদের আদালতের বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, দেশে জনপ্রিয় রাজনৈতিক পরিবার জিয়া পরিবার। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক। বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির চেয়ারপার্সন ও দেশের তিন বারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তারেক রহমান দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তাদেরকে হেয় করতে এবং রাজনৈতিক হীন স্বার্থ চরিতার্থ করতেই ফ্যাসিস্ট হাসিনার শাসনামলে এ মামলায় আদালতকে ব্যবহার করে সাজা দেয়া।

কায়সার কামাল বলেন, বিচারিক আদালতে তারেক রহমান খালাস পেলেও উচ্চ আদালতে তাকে সাজা দেয়া হয়। এরূপ দৃষ্টান্ত বিচার ব্যবস্থায় বিরল। আমরা হাইকোর্ট রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতির আবেদন (লিভ টু আপিল) দায়ের করি। আজ আপিল বিভাগ লিভ মঞ্জুর (আপিলের অনুমতি) করে আদেশ দেন। আগামী ৩১ ডিসেম্বরে মধ্যে পক্ষদ্বয়কে আপিলের সারসংক্ষেপ জমা দিতে বলেছেন সর্বোচ্চ আদালত। পাশাপাশি হাইকোর্টের সাজাও স্থগিত করেছেন।

আদালতে তারেক রহমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম।

অর্থ পাচারের অভিযোগে এ মামলায় ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর ঢাকার একটি আদালত তারেক রহমানকে খালাস দেন। ওই মামলায় ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। বিচারিক আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করে দুদক। ২০১৬ সালে বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি ২০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। এটি ছিল তারেক রহমানের বিরুদ্ধে প্রথম সাজা। এই সাজার বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।

বিচারিক আদালতে এ মামলায় রায় প্রদানকারী বিচারক ছিলেন মোতাহার হোসেন। রায় দেয়ার পরপরই জীবন বাঁচাতে তিনি দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। পরে এ বিচারক বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জানান, তৎকালীন হাসিনা সরকারের পক্ষ থেকে ওই সময়ে আইন সচিব জহিরুল হক দুলালসহ বিভিন্ন কর্মকর্তা, গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাগণ মামলায় তারেক রহমানকে সাজা দিতে তাকে চাপ দেন এবং বিভিন্ন লোভের পাশাপাশি হুমকিও দেন। এ নিয়ে সচিত্র প্রতিবেদনও গণমাধ্যম প্রচার হয়।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০