
মোঃ জুবায়ের হোসেন,বেলকুচি প্রতিনিধিঃ
সিরাজগঞ্জ বেলকুচি উপজেলায় -১নং বেলকুচি সদর ইউনিয়ন পরিষদের সফল মেম্বার ৯ নং ওয়ার্ড (দেলুয়া মনতলা) মোঃ রফিকুল ইসলাম। তিনি ১ নং বেলকুচি সদর ইউনিয়ন ৯ নং ওয়ার্ড (দেলুয়া মনতলা) গ্রাম থেকে প্রায় চার বছর পূর্বে, জনপ্রতিনিধি মেম্বার হিসাবে নির্বাচিত হন।
দেশ এবং দেশের বাহিরে অন্য দেশের যে সমস্ত স্থানীয় জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন ,তাদের মধ্যে তাহার মত অল্প বয়স্ক, শিক্ষিত, দক্ষ, তাহার মত জনপ্রতিনিধি খুঁজে পাওয়া দুঃসাধ্য । তিনি তাহার নির্বাচিত এলাকার ময় – মুরুব্বী থেকে শুরু করে, ছোট ,বড় ,নারী, পুরুষ ,সকলের সাথে সবসময় সৌভাগ্যপূর্ণ এবং সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলেছেন । একজন জনপ্রতিনিধি হিসাবে তাহার নির্বাচিত এলাকায় জনগণের কল্যানে সর্বদা কাজ করে আসছেন ।
বিগত দিনে যাহারা এই ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাহারা কোন জনপ্রতিনিধিই (দেলুয়া মনতলা) নদী বিলীন এই চর অঞ্চলের বা এই গ্রামের এরকম উন্নয়ন কাজ করতে সমর্থন হননি । রাস্তা ঘাট, মসজিদ, মাদ্রাসা কবরস্থান , ইত্যাদি থেকে শুরু করে, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা সহ সকল ভাতার কার্ড নির্ধারিত প্রাপ্য ব্যক্তিদের মাঝে বিতরণ করেছেন । তিনি এই এলাকার জনপ্রতিনিধি মেম্বার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে, অত্র অঞ্চলের সকল পেশার দল মত নির্বিশেষে সকল মানুষ অনেক শান্তিতে বসবাস করে আসছেন।, তিনি প্রায় চার বছর জনপ্রতিনিধি মেম্বার হিসাবে নিযুক্ত হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত , কোন ধরনের রাজনৈতিক প্রভাব বা পেশী শক্তি ব্যবহার করেন নি, অত্র এলাকার ময় – মুরুব্বী থেকে শুরু করে ছোট, বড় ,নারী ,পুরুষ সকলের সাথে বন্ধু সুলভ আচরনেই চলেছেন। তাহার নির্বাচিত (দেলুয়া মনতলা) এলাকার বসবাসরত বেশির ভাগ জনগণের কাছে তাহার সম্পর্কে জানতে চাইলে একজন জনপ্রতিনিধি বা মেম্বার হিসাবে তাহারা সকলেই তাহার সুনাম বা তাহার সকল ধরনের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন।
স্থানীয় ওই ওয়ার্ডের বিএনপি সভাপতি মোঃ আঃ জলিল এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহাদত হোসেনের কাছে তাহার সম্পর্কে জানতে চাইলে তাহারা বলেন, তিনি বিগত দিনেও এলাকার ময়-মুরুব্বী সহ আমাদের সকলকে সাথে নিয়েই সকল কাজ করেছেন, বর্তমানেও তিনি আমাদের সহ এই ওয়ার্ডের সকলকে সাথে নিয়ে সকল ধরনের সকল কাজ করে আসছেন । তাহার কর্মে আচার-আচরণ কোন দুর্নীতি পরিলক্ষিত হয়নি , এই এলাকায় কেউ তাহার সম্বন্ধে এ ধরনের কথা বলতেও পারবেন না। তিনি তাহার এই দীর্ঘ প্রায় চার বছরে এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কাজ করেছেন। তাহার সম্বন্ধে একটি কূচক্রিক মহল বিভিন্ন পত্রিকায় যে নিউজ বা সংবাদ পাবলিস্ট বা প্রচার করেছেন তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন । তাহার সম্বন্ধে যে সমন্ত অভিযোগ আনা হয়েছে তাহা কোন সময়ই সঠিক নয় এবং তিনি এই ধরনের কোন অপরাধ কর্মকান্ডে কোনদিনই জড়িত ছিলেন না।
টিআর ,কাবিখা,কাবিটা,কর্মসূচির সকল কাজ তিনি সঠিক ভাবেই সম্পূর্ণ করেছেন। তাহার এই মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ ও পুলিশ হয়রানি বন্ধে এলাকার ময়-মুরুব্বী থেকে শুরু করে, সকল নারী-পুরুষ সকল মহল আবেগ প্রবন হয়ে পরেন। তাহারা সকলেই এই মিথ্যা বানোয়াট নিউজ বা সংবাদ ও পুলিশি হয়রানির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
সর্বশেষে ইউপি সদস্য মোঃ রফিকুল ইসলাম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে কোন দিন বা কোন সময় কেউ অভিযোগ করেনি, আমি কখনো আমার নিজ দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় অন্যায় কাজে জরিত ছিলাম না, আমাকে আমার প্রতিপক্ষ ফাঁসাতে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে, আমার এলাকার কোন একজন ব্যাক্তি যদি বলেন যে আমি খারাপ বা অন্যায় কাজে জরিত ছিলাম তাহলে, সকল সাজা আমি মাথা পেতে নিবো, আমার প্রতিপক্ষ ব্যাক্তিরা আমার সফলতা দেখে সামনে স্থানীয় নির্বাচনে আমার সমসাময়িক ভোট তারা পাবেন না , যেনে বা বুঝে আমার নামে অপপ্রচার শুরু করেছে ।
তিনি আরো বলেন ,আমি আমার নির্বাচিত এলাকায় সকল ধরনের উন্নয়ন এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠান ,সংস্কৃতি অনুষ্ঠান, যেকোনো ধরনের অন্যায় অবিচার হলে তাৎক্ষণিক সকলকে সাথে নিয়ে মীমাংসার চেষ্টা করেছি এছাড়াও বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে সকল ধরনের কাজ আমি আমার নির্বাচিত এলাকার দলমত নির্বিশেষে সকলকে সাথে নিয়ে সুন্দরভাবে প্রতিটি কাজ সম্পন্ন করেছি ,আমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে আমার নির্বাচিত সকল এলাকার জনগণ সে দেশ বা বিদেশে যেখানেই থাকুক, আমি সকলকে একটি গ্রুপে এড করে প্রিয় মনতলা নামে একটি আইডি খুলে সকল ধরনের উন্নয়ন কাজ এবং সকল ধরনের পরামর্শ আপডেট সহ সকলকে দিতাম এবং সকলের মতামত নিয়ে সকল ধরনের উন্নয়নমূলক কাজ সম্পূর্ণ করতাম, মানুষ মাত্রই ভুল হয় ,কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নয় ,কাজ করলে ভুল হয় ,আমার ভুল ত্রুটি থাকতে পারে যেহেতু আমি একজন মানুষ ।