
মোঃ হোসেন আলী( ছোট্ট): স্বৈরাচার সরকারের বিগত ১৭ বছরে দলের দুর্দিনে যিনি ছিলেন অকুতোভয় কান্ডারী হয়ে দুঃসময়ে নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছেন নিরলসভাবে। সুদুর অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রতিনিয়ত খোঁজ নিতেন দলীয় নেতাকর্মীদের, ফ্যাসিস্ট সরকারের জুলুম-নির্যাতনের কালো সময়ে যখন বিএনপির হাজারো নেতা-কর্মীকে মিথ্যা মামলা, গ্রেফতার ও নির্যাতনের মুখে পড়তে হয়েছে
তখন একজন মানুষ ছিলেন রায়গঞ্জ, তারাশ ও সলঙ্গার সেই মানুষটি হলেন ইঞ্জিনিয়ার কামাল হোসেন,
সেই পরিবারের দায়িত্ব নিতেন এমনকি ওই মামলার ব্যায় সম্পূর্ণ খরচ তিনি দিয়েছেন। তিনি রাজনীতি করে আদর্শকে কেন্দ্র করে, দলের প্রতি, মানুষের প্রতি, দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে আগেও কাজ করেছেন এমনকি বর্তমানে ও ভবিষ্যতেও তিনি রায়গঞ্জ, তাড়াশ ও সলঙ্গাকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তোলা। তাঁর সর্বাত্মক প্রচেষ্টা। তিনি মনে করেন যে রাজনীতির আসল শক্তি মানুষ, নেতাকর্মী, এবং এলাকার প্রতিটি নাগরিক। যোগ্য নেতৃত্ব চাই, ত্যাগী কর্মীদের মূল্যায়ন চাই বিচার ও সুশাসন চাই উন্নয়ন ও মানবিকতা চাই একটি নেতৃত্ব গড়ে তুলি, যেখানে ত্যাগীর মূল্য আছে, যেখানে কর্মীর সম্মান আছে, যেখানে উন্নয়নের পাশাপাশি আছে মানবিকতা। তাই আসুন, তরুণ প্রজন্ম এক হয়ে বলি “প্রথম ভোট দেবো তাকে, যে দেশ গড়তে চায় সৎ থেকে”ভোট দিন ধানের শীষে, এগিয়ে যাক রায়গঞ্জ-তারাশ-সলঙ্গা।আমি চাই — আপনার দোয়া, আপনার সহযোগিতা, এবং আপনার বিশ্বাস। তাই তার মতো স্বচ্ছ চরিত্রের, ক্লিন ইমেজের নেতা রায়গঞ্জ, তারাশ, সলঙ্গা অঞ্চলে আর কেউ নেই।একটা পরিবার কেউ দেখাতে পারবে না যে আমার দ্বারা কারো কোন সামান্যটুকু ক্ষতি হয়েছে। আমি আরো সব সময় সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করি তাদেরকে অভয় দেই যাতে তারা কোন সমস্যা হলে আমাকে জানায়। যাতে আমরা দলীয়ভাবে তাদের সহযোগিতা করতে পারি। অতিতীতে আমি অসংখ্য মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা করেছি আগামীতেও যাতে আমরা সাহায্য সহযোগিতা করতে পারি সেজন্য আমাদের চেষ্টা আছে। দলের কর্মীদের ভালোবাসা, ত্যাগের মূল্যায়ন, ও আন্দোলন-সংগ্রামে তার অগ্রণী ভূমিকা অতুলনীয়। দলের দুঃসময়ে তিনি যেমন জনগণের পাশে থেকেছেন, তেমনি আজ রায়গঞ্জ, তারাশ, সলঙ্গার সাধারণ মানুষ তাকে আগামী দিনের এমপি হিসেবে দেখতে চায়।