
মোঃ হোসেন আলী ছোট্ট
যেটির প্রতিষ্ঠাতা জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ সংগ্রাহক মাহবুবুল ইসলাম পলাশ ।
তিনি নারী দিবসে কন্যা সন্তানদের ১ টি করে বৃক্ষ প্রদান করে থাকেন।এর মাধ্যমে তিনি বলেন – কন্যা সন্তান কখনো বোঝা হতে পারে না, এরা দেশের সম্পদ ।
ব্যতিক্রম ধর্মী এই প্রতিষ্ঠানটি বিরল প্রজাতির গাছপালা ও বনায়ন সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই কাজ করে আসছে ।এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী হতে কোনো বয়স লাগে না। শিশু থেকে বৃদ্ধ যেকোনো বয়সের মানুষই এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী হতে পারে।প্রতিষ্ঠানটির অবদান যেন অনন্য।
প্রতিষ্ঠানটির কাজসমূহ:
১. প্রথমে শিক্ষার্থীদের সব ধরনের গাছের সাথে পরিচয় করানো হয়।
২.বৃক্ষ রোপণ করা শেখানো হয়।বাড়ির পাশে সামান্য জায়গায় কিভাবে সবজি চাষ করা যায় তার পদ্ধতি শিক্ষার্থীদের শেখানো হয়।
৩.কোন গাছের কোন উপকারিতা তা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অবগত করা হয়।
৪.কোন গাছ পরিবেশের ক্ষতি করছে ,কোন গাছ পরিবেশবান্ধব তা সম্পর্কে অবগত করা হয়।
৫. কোনো অতিথি পাখি আসলে তা শিকার না করার নির্দেশ প্রদান করা হয়।
৬.কোন পোকা ফসলের ক্ষতিসাধন করে ,কোন পোকা ফসলের জন্যে উপকারী তা সম্পর্কে অবগত করা হয়।
৭.ব্যাঙ ফসলের কোনো ক্ষতি করে না,তাই ব্যাঙ না মারার নির্দেশনা শিক্ষার্থীদের দেয়া হয়।
এভাবেই প্রতিষ্ঠানটি একটি পরিবেশবান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে চলেছে। এ ধরনের প্রতিষ্ঠান তার কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকলে তা পরিবেশ উন্নয়নের লক্ষ্যে যথাযত অবদান রাখবে এবং কার্বন ডাই অক্সাইডের নিঃসরণে ও সাহায্য করবে